ধারাঃ ১২৭
ম্যাজিস্ট্রেট অথবা পুলিশ অফিসারের আদেশে জনসমাবেশ ছত্রভঙ্গ হইবে
(১) কোন ম্যাজিষ্ট্রেট অথবা কোন থানার ভারপ্রাপ্ত অভিসার কোন বে-আইনী সমাবেশ অথবা সর্ব সাধারণের শান্তি বিনষ্ট হওয়ার কারণ ঘটাতে পারে এরূপ পাচ বা ততোধিক ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত কোন সমাবেশের প্রতি ছত্রভঙ্গ হবার আদেশ দিতে পারবেন, এবং অতঃপর উক্ত সমাবেশের সদস্যদের পক্ষে অনুরূপভাবে ছত্রভঙ্গ হওয়া কর্তব্যে পরিণত হবে
জনসমাবেশ ছত্র ভঙ্গ করিবার জন্য বেসামরিক শক্তি প্রয়োগ
এরূপ আদেশ প্রাপ্তির পর এরূপ কোন সমাবেশ যদি ছত্রভঙ্গ না হয় অথবা এরূপে আদেশ প্রাপ্ত না হয়ে উক্ত সমাবেশ যদি এরূপ আচরণ করে, যার ফলে ছত্রভঙ্গ না হবার সংকল্প প্রকাশ পায়, তাহলে কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা কোন থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার বলপূর্বক উক্ত সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য অগ্রসর হতে পারবেন এবং এই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অফিসার সৈন্য নাবিক বা বৈমানিক নহে, এরূপ কোন পুরুষ ব্যক্তি সাহায্য দাবী করতে পারবেন এবং প্রয়োজনবোধে উক্তরূপ সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে অথবা আইন মোতাবেক শাস্তি দিবার উদ্দেশ্যে যারা উহাতে অংশ গ্রহণ করে, তাদিগকে গ্রেফতার বা আটক করতে পারে।
RULINGS (১) জনসমবাবেশ ভঙ্গ করার জন্য আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের আদেশ একটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিম্নপদস্থ কোন অফিসার দিতে পারেন না। ব্যক্তির জীবন ও সম্পদ মত কার্য করা যেতে পারে। [21 Mud 249]
(২) বেআইনী সমাবেশ বা বেআইনী জনতাকে ছত্রভঙ্গ করার জন্য বা করার সময় বল প্রয়োগের পরিমাণ বা মাত্র কতখানি হবে তা পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল। আদেশ দেয়ার পর জনতা যদি ছত্রভঙ্গ না হয় তাহলে শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজন দেখা দেয়। সেখানে জনতা এমন অবস্থা ধারণ করে যে, তারা কিছুতেই জোট ভাঙবে না এমন বুঝা যায়, সেক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগ করা যায়এয জনতা দুর্দান্তভাবে, হিংস্র ও মারমুখো হয়ে উঠে সেই জনতাকে অন্যের জীবন রক্ষার্থে গুলি করা যায়। [21 Mud 249]
ধারাঃ ১৩০
জনসমাবেশ ছত্র ভঙ্গ করিবার জন্য ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক আহুত বাহিনীর অধিনায়কের কর্তব্য
(১) যখন কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ কমিশনার সামরিক শক্তি
প্রয়োগ করে এরূপ কোন সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার সিদ্ধান্ত
গ্রহণ করেন, তখন তিনি বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কোন
সংখ্যক সৈন্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন কমিশন বা ননকমিশন্ড
অফিসার সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে এরূপ কোন সমাবেশ
ছত্রভঙ্গ করার কাজে এবং যারা উক্ত সমাবেশে অংশ গ্রহণ
করে, তাদিগকে ম্যাজিস্ট্রেটের বা পুলিশ অথবা প্রয়োজনবোধে
সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য বা আইনানুসারে শাস্তি দিবার
জন্য তাদিগকে গ্রেফতার করতে পারবেন।
(২) এরূপ প্রত্যেকটি অফিসার নিজে যে উপায়ে ভালো বলে মনে করেন সেই উপায়ে ম্যাজেস্ট্রেটের উক্ত রূপদাবী প্রতি পালন করবেন, তবে এরূপ করতে গিয়া সমাবেশ ছত্রভঙ্গ এবং লোকজন গ্রেফতার ও আটকের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যথাসম্ভ কম শক্তি প্রয়োগ এবং ব্যক্তি ও সম্পত্তি কম ক্ষতি
সাধন করবেন।
ধারাঃ ৬৪
ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্থিতিতে সংঘটিত অপরাধ
যখন কোন ব্যক্তি কোন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ও তার এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে কোন অপরাধ করে, তখন তিনি নিজে অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারেন অথবা অন্য কোন ব্যক্তির প্রতি অপরাধীকে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারেন, এবং অতঃপর এখানে বিবৃত জামিনের ব্যবস্থা সাপেক্ষে অপরাধীকে হেফাজতে নিবার নির্দেশ দিতে পারবেন।
RULINGS
৬৪ ধারা তখনই প্রয়োগ করা যাবে, যখন ম্যাজিষ্ট্রেট তার সামনে সংঘটিত কোন কিছুকে প্রথম দর্শনের অপরাধ বলে মনে করবেন। অপরাধ সম্পর্কে ম্যাজিস্ট্রেট আদৌ কিছু না জানলে এই ধারা প্রয়োগ করা যাবে না, কিন্তু পরবর্তীতে সাক্ষ্য-প্রমাণাদি পরীক্ষার পর তিনি তার সম্মুখে সংঘটিত ঘটনাকে অপরাধ বলে গণ্য করবেন। [14 DLR 25 WP]
ধারাঃ ৬৫
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অথবা তাহার উপস্থিতিতে গ্রেফতার কোন ম্যাজিষ্টেট তার উপস্থিতিতে ও তাহর এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে যে কোন সময়ে এরূপ যে কোন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে অথবা গ্রেফতারের নির্দেশ দিতে পারবেন, যাকে গ্রেফতারের জন্য তিনি উক্ত সময়ে ক্ষমতাবান, এবং পরিস্থিতি অনুসারে পরোয়ানা জারী করতে পারবেন।
ধারাঃ ৮৩
এখতিয়ারের বাইরে কার্যকরী করার জন্য পরোয়ানা প্রেরণ
(১) যখন কোন পরোয়ানা প্রদানকারী আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার বাইরে কার্যকর করা প্রয়োজন হয়, তখন উক্ত আদালত পরোয়ানাটি কোন পুলিশ অফিসারের উপর নির্দেশিত না করে যে ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট অথবা মহানগরী এলাকায় পুলিশ কমিশনার এর এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে উহা কার্যকর করতে হবে, ডাকযোগে অথবা অন্য কোন উপায়ে তাদের নিকট প্রেরণ করবেন।
(২) সে ম্যাজিষ্ট্রেট অথবা জেলা পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট অথবা পুলিশ কমিশনারের নিকট এভাবে পরোয়ানা প্রেরিত হবে তিনি উহার উপর তার নাম উহার উপর পৃষ্ঠাঙ্কন করবেন এবং সম্ভব হলে ইতিপূর্বে বর্ধিত উপায়ে নিজের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্য উহা কার্যকর করার ব্যবস্থা করবেন।
RULINGS(১) ওয়ারেন্ট প্রদানকারী আদালতের স্থানীয় সীমারেখার বাইরে যে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হচ্ছে, সে ব্যক্তির জন্য ৮৩ ধারা একটি নিরাপত্তামূলক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যাতে সে যথাযোগ্য কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতিত বে-আইনীভাবে গ্রেফতার না হতে পারে (AIR 1956 Bom 591)
ধারাঃ ৮৪
এখতিয়ারের বাইরে কার্যকরী করার জন্য পুলিশ অফিসারের নিকট পরোয়ানা প্রেরণ
(১) যখন কোন পুলিশ অফিসারের প্রতি নির্দেশিত পরোয়ানা প্রদানকারী আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার বাইরে কার্যকর করতে হবে, তখন উক্ত পুলিশ অফিসার সাধারণতঃ যে ম্যাজিষ্ট্রেট অথবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিম্ন পদের নহে এমন পুলিশ অফিসারের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে উহা কার্যকর করতে হবে তার নিকট উহার পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য নিয়ে যাবেন।
(২) এরূপ ম্যাজিষ্ট্রেট অথবা পুলিশ অফিসার পরোয়ানার উপর নিজের নাম সহি করবেন এবং যে পুলিশ অফিসারের উহা উক্ত সীমার মধ্যে কার্যকর করার নির্দেশ দিবেন, তার নিকট উক্ত পৃষ্ঠাঙ্কন পর্যাপ্ত কর্তৃত্ব বলে পরিগণিত হবে এবং প্রয়োজন হলে স্থানীয় পুলিশ পরোয়ানটি কার্যকর করার ব্যাপারে উক্ত অফিসারকে সাহায্য করবে।
(৩) যখন এই আশংকা করার কারণ ঘটে যে, সে ম্যাজিস্ট্রেট অথবা পুলিশ অফিসারের স্থানীয় সীমার মধ্যে পরোয়ানা কার্যকর করতে হবে তার পৃষ্ঠাঙ্কন প্রাপ্তিতে বিলম্ব ঘটিতে পারে, এবং উহার ফলে কার্যকরীকরণ ব্যাহত হতে পারে, তখন যে পুলিশ অফিসারের উপর পরোয়ানটি নির্দেশিত হয়েছে তিনি উক্ত পৃষ্ঠাঙ্কন ছাড়াই উহা পারবেন।
ধারাঃ ৮৬
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করিবার পর ম্যাজিস্ট্রেট যে পদ্ধতি অনুসরণ করিবেন
(১) পরোয়ানা প্রদানকারী আদালত যে ব্যক্তিকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি বলে প্রতীয়মান হলে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা পুলিশ সুপারিনটেডেন্ট অথবা পুলিশ কমিশনার তাকে হেফাজতাধীনে উক্ত আদালতে প্রেরণ করতে নির্দেশ দিবেন।
তবে শর্ত এই যে, অপরাধ যদি জামিনযোগ্য হয় এবং গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি যদি উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা সুপারিন্টেনডেন্ট অথবা পুলিশ কমিশনারের সন্তুষ্টি বিধান করে জামিন দিতে প্রস্তুত ও ইচ্ছুক থাকে, অথবা পরোয়ানার উপরমাত্র ৭৬ ধারা মোতাবেক কোন নির্দেশ লিখিত থাকে এবং উক্ত ব্যক্তি নির্দেশ মোতাবেক জামানত দিতে প্রস্তুত ও ইচ্ছক থাকে, তাহলে ম্যাজিস্ট্রেট অথবা জেলা সুপারিন্টেনডেন্ট অথবা পুলিশ কমিশনার উক্ত জামিন অথবা জামানত গ্রহণ করবেন এবং মুচলেকাটি পরোয়ানা প্রদানকারী আদালতে প্রেরণ করবেন।
(২) এই ধারার কোন বিধান কোন পুলিশ অফিসাকে ৭৬ ধারা মোতাবেক জামানত গ্রহণ করা হতে বিরত করে বলে মনে করা যাবে না।
ধারাঃ ৯৫
চিঠিপত্র ও টেলিগ্রাম সম্পর্কিত কার্যবিধি
(১) কোন জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা আদালতের মতে ঐরূপ হেফাজতের কোন দলিল, পার্সেল অথবা বস্তু এই কার্যবিধির অধীন পরিচালিত কোন তদন্ত, অনুসন্ধান বিচার বা প্রসিডিং এর উদ্দেশ্যে প্রয়োজন হলে, কর্তৃপক্ষকে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট বা আদালত ডাক বা টেলিগ্রাফ কর্তৃপক্ষকে কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তির নিকট এরূপ দলিল পার্সেল বা বস্তু অর্পণ করতে বলতে পারবেন।
(২) অন্য কোন ম্যাজিষ্ট্রেট বা পুলিশ কমিশনার বা জেলা পুলিশ সুপারিন্টেনডেন্ট এই মতে এরূপ কোন দলিল, পার্সেল বা বস্তু এরূপ কোন উদ্দেশ্যে প্রয়োজন হলে তিনি উক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট বা চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট বা আদালতের নির্দেশ সাপেক্ষে ডাক বা তার বিভাগের দ্বারা তল্লাসী পরিচালনা ও উক্ত দলিল পার্সেল বা ব্যক্তি আটক করতে পারবেন।
ধারাঃ ১০০
বেআইনী ভাবে আটক ব্যক্তির জন্য তল্লাশী
যখন কোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট, প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট বা মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেটের এরূপ বিশ্বাস করার কারণ থাকে যে, কোন ব্যক্তিকে এরূপ অবস্থায় আটক রাখা হয়েছে যে আটক রাখা অপরাধের সামিল তখন তিনি তল্লাশী পরোয়ানা প্রদান করতে পারবেন এবং যার প্রতি পরোয়ানাটি নির্দেশিত তিনি পরোয়ানা অনুসারে উক্ত আটক ব্যক্তির জন্য তল্লাশী করতে পারবেন, এবং সেই ব্যক্তিকে পাওয়া গেলে তাকে অবিলম্বে কোন ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করতে হবে এবং অবস্থানুসারে যেরূপ মনে করেন সেরূপ উপযুক্ত আদেশ দিবেন।
ধারাঃ ১০৫
ম্যাজিস্ট্রেট তাহার উপস্থিতিতে তল্লাশীর আদেশ দিতে পারেন
কোন ম্যাজিষ্ট্রেট এরূপ কোন স্থানে তার উপস্থিতিতে তল্লাশী করার নির্দেশ দিতে পারিনে, যে স্থান তল্লাশীর জন্য তিনি পরোয়ানা প্রদান করতে উপযুক্ত।
ধারাঃ ১০৭
অন্যান্য ক্ষেত্রে শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের মুচলেকা
(১) যখন কোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটকে জানানো হয় যে কোন ব্যক্তি সম্ভবত শান্তিভঙ্গ করতে পারে বা সর্বসাধারণের প্রশান্তি বিনষ্ট করতে পারে অথবা এমন কোন অন্যায় কাজ করতে পারে যার ফলে সম্ভবত শান্তিভঙ্গ হতে পারে বা সর্বসাধারণের প্রশান্তি বিঘ্ন হতে পারে তখন উক্ত ম্যাজিষ্ট্রেট যদি মনে করেন যে, ব্যবস্থা গ্রহণের পর্যাপ্ত পদ্ধতিতে উক্ত ব্যক্তিকে কেন এক বৎসরের অনধিক কাল শান্তি রক্ষার জন্য জামিনদারসহ বা ব্যতিত একটি মুচলেকা সম্পাদনের আদেশ দেয়া হবে না, তার কারণ দর্শাতে বলবেন।
(২) যাদের বিরুদ্ধে সংবাদ দেয়া হয়েছে, সে ব্যক্তি অথবা যে স্থানে শান্তিভঙ্গ বা প্রশান্তি বিনষ্ট হবার আশংকা দেখা দিয়েছে। সে স্থান উক্ত ম্যাজিষ্ট্রেটের স্থানীয় এখতিয়ারের সীমার মধ্যে না ম্যাজিষ্ট্রেটের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে না হলে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ব্যতিত অন্য কোন ম্যাজিষ্ট্রেটের সামনে কার্যপ্রক্রিয়া গ্রহণ করা যাবে না।
ম্যাজিস্ট্রেটকে (১) উপধারার অধীন ক্ষমতা প্রদান করা না হলে তখনকার পদ্ধতিঃ
(৩) যে ম্যাজিষ্ট্রেটের উপধারার অধীন কাজ করার ক্ষমতা নাই, তিনি যদি যুক্তি সংগতভাবে মনে করেন যে, কোন ব্যক্তি সম্ভবত শান্তিভঙ্গ করতে পারে বা সর্ব সাধারণের শান্তি বিনষ্ট করতে পারে অথবা এমন কোন অন্যায় কাজ করতে পারে যার ফলে সম্ববতঃ শান্তিভঙ্গ হতে পারে অথবা সর্বসাধরণের প্রশান্তি বিনষ্ট হতে পারে এবং উক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা ব্যতিত উক্ত শান্তিভঙ্গ অথবা প্রশান্তি বিনষ্ট হওয়া প্রতিরোধ করা যায় না। তাহলে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট কারণ লিপিবদ্ধ করে তাকে গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা প্রদান করতে পারবেন, (উক্ত ব্যক্তি যদি ইতোমধ্যে হেফাজতে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট
অন্যান্য ক্ষেত্রে শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের মুচলেকা
৩৩ ন্যাতা পান না করে যে, ব্যবহা এহতায় বাত পদ্ধতিতে উক্ত ব্যক্তিকে কেন এক বৎসরের অনধিক কাল শান্তি রক্ষার জন্য জামিনদারসহ বা ব্যতিত একটি মুচলেকা সম্পাদনের আদেশ দেয়া হবে না, তার কারণ দর্শাতে বলবেন।
(২) যাদের বিরুদ্ধে সংবাদ দেয়া হয়েছে, সে ব্যক্তি অথবা যে স্থানে শান্তিভঙ্গ বা প্রশান্তি বিনষ্ট হবার আশংকা দেখা দিয়েছে। সে স্থান উক্ত ম্যাজিষ্ট্রেটের স্থানীয় এখতিয়ারের সীমার মধ্যে না ম্যাজিষ্ট্রেটের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে না হলে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ব্যতিত অন্য কোন ম্যাজিষ্ট্রেটের সামনে কার্যপ্রক্রিয়া গ্রহণ করা যাবে না।
ম্যাজিষ্ট্রেটকে (১) উপধারার অধীন ক্ষমতা প্রদান করা না হলে তখনকার পদ্ধতিঃ
(৩) যে ম্যাজিষ্ট্রেটের উপধারার অধীন কাজ করার ক্ষমতা নাই, তিনি যদি যুক্তি সংগতভাবে মনে করেন যে, কোন ব্যক্তি সম্ভবত শান্তিভঙ্গ করতে পারে বা সর্ব সাধারণের শান্তি বিনষ্ট করতে পারে অথবা এমন কোন অন্যায় কাজ করতে পারে যার ফলে সম্ববতঃ শান্তিভঙ্গ হতে পারে অথবা সর্বসাধরণের প্রশান্তি বিনষ্ট হতে পারে এবং উক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা ব্যতিত উক্ত শান্তিভঙ্গ অথবা প্রশান্তি বিনষ্ট হওয়া প্রতিরোধ করা যায় না। তাহলে উক্ত ম্যাজিষ্ট্রেট কারণ লিপিবদ্ধ করে তাকে গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা প্রদান করতে পারবেন, (উক্ত ব্যক্তি যদি ইতোমধ্যে হেফাজতে ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করতে পারবেন।
(৪) যে ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট (৩) উপধারার অধীন ব্যক্তিকে প্রেরণ করা হয় তিনি এই অধ্যায়ের অধীন ব্যবস্থা গ্রহণের সময় পর্যন্ত তার বিচারিক ক্ষমতা বলে তাকে আটক রাখতে পারবেন।
ধারাঃ ১০৯
ভবঘুরে ও সন্দেহভাজন ব্যক্তির সদাচরণের মুচলেকা
যখন কোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট, জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, মহকুমা ম্যাজিষ্ট্রেট অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট খবর পান যে,
ক) ম্যাজিষ্ট্রেটের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে কোন ব্যক্তি নিজের উপস্থিতি গোপন করার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করছে, এবং এরূপ বিশ্বাস করার কারণ রয়েছে যে, উক্ত ব্যক্তি কোন অপরাধ করার জন্য এরূপ সতর্কতা অবলম্বন করছে, অথবা
খ) উক্ত সীমার মধ্যে এরূপ কোন ব্যক্তি রয়েছে যার জীবিকা নির্বাহের কোন প্রকাশ্য পন্থা নাই অথবা যে ব্যক্তি নিজের সম্পর্কে কোন সন্তোষজনক বিবরণ দিতে পারে না,
তাহলে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট অতঃপর বর্ণিত উপায়ে যে সময় নির্ধারণ যথাযথ মনে করেন অনধিক এক বৎসর কালের জন্য উক্ত ব্যক্তি সদাচরণের নিমিত্ত জামিনদারসহ বা ব্যতিত একটি মুচলেকা কেন সম্পাদন করবেন না তার কারণ দর্শাতে বলবেন।
ধারাঃ ১১০
অভ্যাসগত অপরাধীদের সদাচরণের মুচলেকা
যখন কোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অথবা মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট অথবা এই বিষয়ে সরকারের দ্বারা বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট খবর পান যে, তার এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে কোন ব্যক্তি-
ক) অভ্যাসগতভাবে দসুয, গৃহ-ভঙ্গকারী, চোর বা জালিয়াত, অথবা
খ) চোরাই জেনেও অভ্যাসগতভাবে চোরাই মাল গ্রহণকারী, অথবা
গ) অভ্যাসগতভাবে চোরদের রক্ষা করে থাকে, বা আশ্রয় দিয়া থাকে অথবা চোরাই মাল গোপন করতে বা হস্তান্তর করতে সাহায্য করে থাকে, অথবা
ঘ) অভ্যাসগতভাবে লোক অপহরন, ব্যক্তি হরণ, বলপূর্বক সম্পত্তি গ্রহণ, প্রতারণা বা ক্ষতিসাধান অথবা দণ্ডবিধির দ্বাদশ অধ্যায় অথবা উক্ত বিধির ৪৮৯ক, ৪৮৯খ ৪৮৯গ, অথবা ৪৮৯ঘ ধারায় দণ্ডনীয় কোন অপরাধ করে বা করার চেষ্টা করে বা উস্কানী দেয়, অথবা
ঙ) অভ্যাসগতভাবে শান্তিভঙ্গ সম্পর্কিত কোন অপরাধ করে বা করার চেষ্টা করে বা উস্কানী দেয়, অথবা
চ) এরূপ দুর্দান্ত ও বিপজ্জনক প্রকৃতির যে জামানত ব্যতিত তাকে মুক্ত রাখা সমাজের পক্ষে বিপজ্জনক। তাহলে অতঃপর বর্ণিত উপায়ে উক্ত ব্যক্তিকে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট যেরূপ সময় নির্ধারণ উপযুক্ত মনে করেন সেরূপ অনধিক তিন বৎসর সময়ের জন্য-সদাচরণের নিমিত্ত জামিন হ একটি মুচলেকা কেন সম্পাদন করবেনা তার কারণ...তে বলবেন।
ধারাঃ ১২৬
জামিনদারের অব্যাহতি
(১) কোন ব্যক্তির শান্তিপূর্ণ আচরণ বা সদাচরণের জন্য জামিনে আবদ্ধ কোন কোন জামিনদার যে কোন সময় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট তার এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার মধ্যে এই অধ্যায় অনুসারে সম্পাদিত কোন মুচলেকা বাতিলের আবেদন করতে পারবেন।
(২) এরূপ আবেদনের পর যে ব্যক্তির জন্য উক্ত জামিনদার আবদ্ধ তাকে হাজির হবার জন্য বা হাজির করার জন্য ম্যাজিষ্ট্রেট প্রয়োজন মনে করলে সমন বা পরোয়ানা প্রদান করতে পারবেন।
ধারাঃ ১২৬-ক
মুচলেকার মেয়াদ অনুত্তীর্ণ সময়ের জন্য জামানত
যে ব্যক্তির উপস্থিতির জন্য ১২৩ ধারার (৩) উপধারার ব্যতিক্রম অথবা ১২৬ ধারার (২) উপধারা অনুসারে পরোয়ানা বা সমন প্রদান করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি যখন হাজির হয় বা তাকে হাজির করা হয়, তখন ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত ব্যক্তি কর্তৃক সম্পাদিত মুচলেকা বাতিল করবেন এবং তাকে উক্ত মুচলেকার অনতিবাহিত সময়ের জন্য মূল জামানতের অনুরূপ নতুন জামানত দিবার আদেশ দিবেন। ১২১, ১২২, ১২৩ ও ১২৪ ধারার উদ্দেশ্যে এরূপ প্রত্যেকটি আদেশ ১০৬ অথবা ১১৮ ধারার যেখানে যেরূপ, প্রয়োজন অনুসারে দেয়া হয়েছে বলে গণ্য করতে হবে।
ধারাঃ ১৩৩
উপদ্রব অপসারণের জন্য শর্তসাপেক্ষে আদেশ
(১) যখন কোন জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট পুলিশ রিপোর্ট অথবা অন্য কোন সংবাদ পাইয়া এবং প্রয়োজনানুসারে সাক্ষ্য (যদি থাকে) গ্রহণ করে যদি মনে করেন যে, জনসাধারণ আইন সঙ্গতভাবে ব্যবহার করছে বা করতে পারে এরূপ কোন পথ, নদী বা খাল হতে বা কোন প্রকাশ্য স্থান হতে কোন বে-আইনী বাধা বা উৎপাত অপসারণ করা প্রয়োজন; অথবা
কোন ব্যবসায় বা পেশার পরিচালনা অথবা কোন মালপত্র বা পণ্য দ্রব্যের সংরক্ষণ পার্শ্ববর্তী বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য বা শারীরিক আরাম আয়াসের পক্ষে ক্ষতিকর এবং ইহার ফলে এরূপ ব্যবসায় বা পেশা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রিত হওয়া প্রয়োজন এবং এরূপ মাল পত্র বা পণ্যদ্রব্য অপসারিত হওয়া দরকার বা উহার সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রিত হওয়া প্রয়োজন; অথবা কোন গৃহের নির্মাণ কাজ অথবা ব্যাপক অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণ ঘটাবার আশংকাযুক্ত কোন দ্রব্য হস্তান্তর প্রতিহত করা বা বন্ধ করা প্রয়োজন; অথবা এরূপে কোন গৃহ, তাবু বা কাঠামো বা কোন বৃক্ষ অবস্থায় রেখেছে যে, তা পড়ে যেতে পারে এবং ফলে নিকটবর্তী স্থানে বসবাসকারী বা ব্যবসায় পরিচালনাকারী বা নিকটবতী স্থান দিয়া পথ অতিক্রমকারী ব্যক্তিদের ক্ষতির কারণ ঘটাতে পারে, এবং এই কারণে উক্ত গৃহ, তাবু বা কাঠামো অপসারণ মেরামত বা অবলম্বন; অথবা উক্ত বৃক্ষের অপসারণ বা অবলম্বন প্রয়োজন; অথবা
জনসাধারণের প্রতি বিপদ প্রতিরোধের জন্য কোন পথ বা প্রকাশ্য স্থানের নিকট যদি কোন পুস্করিনী, কূপ বা খন্দকের চারিদিকে ঘেরা দেয়া প্রয়োজন, অথবা
কোন বিপজ্জনক প্রাণী ধ্বংস করা, আটক করা বা অন্য কোনভাবে সালন করা পাগাংজন
উপদ্রব অপসারণের জন্য শর্তসাপেক্ষে আদেশ বিস্ফোরণ ঘটাবার আশংকাযুক্ত কোন দ্রব্য হস্তান্তর প্রতিহত করা বা বন্ধ করা প্রয়োজন; অথবা
এরূপে কোন গৃহ, তাবু বা কাঠামো বা কোন বৃক্ষ অবস্থায় রেখেছে যে, তা পড়ে যেতে পারে এবং ফলে নিকটবতী স্থানে বসবাসকারী বা ব্যবসায় পরিচালনাকারী বা নিকটবতী স্থান দিয়া পথ অতিক্রমকারী ব্যক্তিদের ক্ষতির কারণ ঘটাতে পারে, এবং এই কারণে উক্ত গৃহ, তাবু বা কাঠামো অপসারণ মেরামত বা অবলম্বন; অথবা উক্ত বৃক্ষের অপসারণ বা অবলম্বন প্রয়োজন; অথবা
জনসাধারণের প্রতি বিপদ প্রতিরোধের জন্য কোন পথ বা প্রকাশ্য স্থানের নিকট যদি কোন পুস্করিনী, কূপ বা খন্দকের চারিদিকে ঘেরা দেয়া প্রয়োজন, অথবা
কোন বিপজ্জনক প্রাণী ধ্বংস করা, আটক করা বা অন্য কোনভাবে হস্তান্তর করা প্রয়োজন;
তাহলে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট যে ব্যক্তি এরূপ বাধা বা নোংরামীর কারণ ঘটাইতেছে, অথবা এরূপ ব্যবসায় বা পেশা চালাইতেছে অথবা এরূপ মালপত্র বা পণ্য দ্রব্য রেখেছে অথবা এরূপ গৃহ, তাবু, কাঠামো, বস্তু, পুষ্করিনী, কূপ বা খন্দকের মালিক, দখলকার বা নিয়ন্ত্রণকারী অথবা এরূপ প্রাণী বা বৃক্ষের মালিক বা দখলকার তার প্রতি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিম্নলিখিত কার্য করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে আদেশ প্রদান করবেনঃ
উক্ত বাধা বা উৎপাত অপসারণ করতে অথবা
উক্ত ব্যবসায় বা পেশা হতে বিরত থাকতে, অথবা
নির্দেশিত উপায়ে উহা অপসারণ বা নিয়ন্ত্রণ করতে, অথবা
উপদ্রব অপসারণের জন্য শর্তসাপেক্ষে আদেশ
উক্ত ব্যবসায় বা পেশা হতে বিরত থাকতে, অথবা
নির্দেশিত উপায়ে উহা অপসারণ বা নিয়ন্ত্রণ করতে, অথবা
উক্ত মালপত্র বা পণ্যদ্রব্য অপসারণ, অথবা নির্দেশিত উপায়ে উহার সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করতে অথবা
উক্ত গৃহ, তাৰু বা কাঠামো নির্মাণ প্রতিরোধ বা বন্ধ করতে; অথবা
উহা অপসারণ করতে বা মেরামত করতে বা ঠেস দিতে; অথবা
উক্ত বৃক্ষ অপসারণ করতে বা ঠেস দিতে; অথবা
উক্ত দ্রব্যে হস্তান্তর পরিবর্তন করতে; অথবা
উক্ত পুস্করিনী, কূপ বা খন্দকের চারিদিকে বেড়া দিতে; অথবা
উক্ত আদেশে বর্ণিত উপায়ে উক্ত বিপজ্জনক প্রাণী ধ্বংস, আটক বা হস্তান্তর করতে; অথবা তিনি যদি এরূপ করতে আপত্তি করেন।
তাহলে তাকে আদেশে নির্ধারিত সময়ে ও স্থানে তার নিজের নিকট অথবা প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণীর অন্য কোন ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির হতে এবং অতঃপর বর্ণিত উপায়ে আদেশটি বাতিল বা সংশোধন করায়ে নিতে।
(২) এই ধারার অধীন কোন ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃপক্ষ যথাযথভাবে
প্রদত্ত আদেশ সম্পর্কে কোন দেওয়ানী আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
ধারাঃ ১৪২
তদন্ত সাপেক্ষে আজ্ঞা
(১) ১৩৩ ধারার অধীন আদেশ দিবার সময় ম্যাজিস্ট্রেট যদি মনে করেন যে জনসাধারণের প্রতি গুরুতর রকমের আসন্ন বিপদ বা ক্ষতি নির্ধারণের জন্য আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন তাহলে বিষয়টি সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে তিনি উক্ত বিপদের মোকাবিলা বা ক্ষতি নিবারণের জন্য যেরূপ প্রয়োজন যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদেশ দেয়া হয়েছে, তার উপর সেরূপ নিষেধাজ্ঞা জারী করবেন।
(২) উক্ত ব্যক্তি যদি সঙ্গে সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা পালন না করেন, তাহলে উক্ত বিপদের মোকাবিলা বা উক্ত ক্ষতি নিবারণের জন্য ম্যাজিষ্ট্রেট যেরূপ ভালো মনে করেন, নিজে সেরূপ পন্থা অবলম্বন করবেন অথবা উহা অবলম্বন করাবেন।
(৩) কোন ম্যাজিষ্ট্রেট সরল বিশ্বাসে এই ধারার অধীন কোন কিছু করলে উহার বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী মামলা চলবে না।
© www.newsnewstbd.com
নিউজনেস্ট