কুমিল্লা সদর দক্ষিনে ১নং বিজয়পুরস্থ কাশিপুর গ্রামে প্রকাশ্যে সোহেল নামক যুবককে মারধর।
গোপন অনুসন্ধানে জানা যায় যে, মারধর কারী ব্যাক্তিরা হলেন…….
১। আবু খায়ের (দোকানীর ভাই)
২। শাহাজান (শাহজাহন স্টোর এর স্বত্তাধীকারী)
৩। তানভির ( যে ভিক্টিম এর গলায় চাপ দিয়ে শ্বাসরোধ করতে চেয়েছিল৷
৪। হাবিব (এলাকার)
৫৷ মান্নান ( ওই এলাকার)
৬৷ দুলাল (ওই এলাকার)
৭৷ আবুল (ওই এলকার)
৮৷ বশির সিএনজি ড্রাইভার
গত ২১ মে সকাল ১১:০০ টায়, কাশিপুর এলাকায় এঘটনা ঘটে। যাহা ১নং বিজয়পুরের ইউনিয়নের অন্তর্গত। ওই এলাকার চেয়ারম্যান তানভীর হোসেন পারভেজ, উক্ত বিষয়ে জানতে চাইলে তানভীর হোসেন পারভেজ জানান, তিনি এ বিষয়ে অবগত নন।
স্থানীয় লোকজন এবং শাহাজহান ষ্টোর নামীয় স্বত্বাধিকারী শাহজাহানের ছেলে সাব্বির জানান তার দোকান থেকে নোয়াপাড়া মাদ্রাসার কথা বলে একটি গ্যাসের সিলিন্ডার, চাল এবং বিভিন্ন পন্য নিয়ে টাকা না দিয়ে সিএনজি যোগে চলে যায়, পরবর্তীতে শাহাজাহানসহ স্থানীয় লোকজন যাওয়ার পথ রোধ করে কিছমত এলাকায় তাকেসহ সিএনজি আটক করে। পরবর্তীতে লোকজন কিছমত এলাকা থেকে কাশিপুর এলাকায় এনে এলোপাথাড়ি মাড়ধর করেন।
একপর্যায়ে তাকে ট্রেন রাস্তায় ফেলে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন, যাহা ভিডিওতে বলতে শোনা যাচ্ছে। তার নাম, তিনি বলেন সোহেল, সে নাকি আরও অন্যান্য যায়গায় এসব প্রতারণা করে আসছে।
পরিশেষে বলা যায় যে, অপরাধী যত অপরাধ করুক না কেন, দেশে প্রচলিত আইনে একজন প্রতারক হলেও তাকে মারধর করে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া এবং আইন অমান্য করা দন্ডনীয় অপরাধ।
এমন অপরাধে প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছে সুশিল সমাজ।
###প্রশ্ন থেকে যায় যে দোকানী এত টাকার পন্য বাকিতে বিক্রি করলেন কেনো? যদি ওই লোকটাকে না চিনে থাকেন?
##অনেকেই বলাবলি করছে নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক দোকানী ভাল প্রকৃতির লোক নহে। তার ভয়ে (শাহাজাহান) কেহ কথা বলতে রাজি নহে।
তদন্তের সার্থে আরও কিছু নাম বলা সম্ভব নহে।