এ.এইচ. পারভেজ//
দিন দিন দ্রব্য মুল্যের ঊর্ধ্বগতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, ভোগান্তিতে সাধারণ ক্রেতাসহ নিন্ম আয়ের মানুষ।
কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার ঐতিহাসিক বিজয়পুর বাজার সহ আশেপাশে বাজারে সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় যে, কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা, বড়বটি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, জিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, লাউ (কদু) প্রতি পিস ৬০ টাকা, চালকুমড়া প্রতি পিস ৭০ টাকা, ধনে পাতা, শশার কাছেই যেন ভিড়তে পারছেন না সাধারণ ক্রেতা গন।
মাছের কাছেই যেন ভিড়া অসম্ভব, প্রতিকেজি কার্প মাছের দাম ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা কেজি, সিলভার কার্প ২২০ থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কয়েকজন বিক্রেতার সাথে কথা বলে যানা যায় যে, তারা কুমিল্লার নিমশার বাজার থেকে বেশি দামে পাইকারি হারে সব্জি ক্রয় করছে যার ফলশ্রুতিতে গাড়িভাড়া সহ লাভের জন্য বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। ভোগান্তিতে বিক্রেতারাও বেশি দামে ক্রয় করার ফলে।
সব্জি ক্রেতা আবদুল জলিল বলেন, কাঁচা বাজারের যেই অবস্থা যে, পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকাই অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তিনিসহ বিক্রেতাগন প্রশাসনের কাছে জোরদাবি জানান যে পাইকারি বাজার মনিটরিং, খুচরা বাজার মনিটরিং এর জন্য।
উক্ত বিষয়ে কুমিল্লা জেলার ভোক্তাঅধিদপ্তরের পরিচালককে মোঃ আসাদকে বাজার মনিটরিং এর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জনান, তারা বন্ধের দিন অর্থাৎ শুক্র এবং শনিবারেও বাজার মনিটরিং এর জন্য অভিযান পরিচালনা করে থাকেন, কিন্তু যারা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন তাদের দোকানে নেই কোন চার্ট লিস্ট।
তাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।